রাউটার কি? রাউটার কত প্রকার ও কি কি? রাউটারের সুবিধা ও অসুবিধা

রাউটার একটি নেটওয়ার্ক ডিভাইস যা বিভিন্ন ধরণের নেটওয়ার্কের মধ্যে দিয়ে ডাটা প্যাকেট তার গন্তব্যে কোন পথে যাবে তা নির্ধারণ করে। আজকের আর্টিকেলে আমরা রাউটার কি? রাউটার কত প্রকার ও কি কি? রাউটারের সুবিধা ও অসুবিধা ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করব।

রাউটার কি

রাউটার কি? রাউটার কাকে বলে?

রাউটার কি: রাউটার হলো একটি নেটওয়ার্কিং ডিভাইস যা বিভিন্ন নেটওয়ার্কের মধ্যে ডাটা প্যাকেট আদান-প্রদান করে। এটি ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান, ডিভাইস সংযোগ এবং ডাটা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয়। সাধারণত, রাউটার একটি নেটওয়ার্কের তথ্য সঠিকভাবে বিভিন্ন ডিভাইসের মধ্যে পাঠানোর কাজ করে এবং ইন্টারনেট বা স্থানীয় নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করে।

ওয়াইফাই রাউটার কী?

ওয়াইফাই রাউটার হলো একটি নেটওয়ার্ক ডিভাইস, যা ইন্টারনেট সংযোগকে তারবিহীন (ওয়্যারলেস) সিগনালে রূপান্তর করে বিভিন্ন ডিভাইসের মধ্যে বিতরণ করে। এটি ওয়াই-ফাই প্রযুক্তি ব্যবহার করে মোবাইল, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, স্মার্ট টিভি, এবং অন্যান্য ডিভাইসকে ইন্টারনেট বা স্থানীয় নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করে।

ওয়াইফাই রাউটার এর প্রধান কার্যক্রম কি কি?

  1. ইন্টারনেট শেয়ারিং: ওয়াইফাই রাউটার ইন্টারনেট সংযোগকে একাধিক ডিভাইসের মধ্যে শেয়ার করতে সক্ষম। এটি ঘরে বা অফিসে একাধিক ডিভাইসকে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ দেয়।
  2. ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক তৈরি: রাউটার একটি ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক তৈরি করে, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা কেবল ছাড়াই ইন্টারনেটে প্রবেশ করতে পারে।
  3. নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি: আধুনিক ওয়াইফাই রাউটারে WPA3, ফায়ারওয়াল, এবং অন্যান্য সিকিউরিটি ফিচার থাকে, যা নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
  4. নেটওয়ার্ক কভারেজ: ওয়াইফাই রাউটার বিভিন্ন রেঞ্জ ও ক্ষমতার হতে পারে। কিছু রাউটার ছোট এলাকায় সিগনাল দিতে সক্ষম, আবার কিছু রাউটার বড় বাড়ি বা অফিসে শক্তিশালী কভারেজ দেয়।

ওয়াইফাই রাউটারের সুবিধা

  • তারবিহীন সংযোগ: কেবল ব্যবহারের প্রয়োজন নেই, ফলে ডিভাইসগুলিকে সহজেই সংযুক্ত করা যায়।
  • একাধিক ডিভাইস সংযোগ: একসাথে অনেক ডিভাইস সংযোগ করা যায়।
  • সহজ স্থাপন ও ব্যবহার: বাড়িতে বা অফিসে সহজেই স্থাপন ও পরিচালনা করা যায়।
  • নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ট: ডিভাইস সংযোগ নিয়ন্ত্রণ এবং ব্যবহারের সীমা নির্ধারণ করা যায়।

ওয়াইফাই রাউটার ইন্টারনেট সংযোগের সুবিধা সহজ ও সুবিধাজনকভাবে প্রদান করে, যা দৈনন্দিন জীবন ও কাজকে আরও কার্যকর করে তোলে।

রাউটার কত প্রকার ও কি কি?

রাউটার সাধারণত তিন প্রকারের হয়:

  1. ওয়্যারলেস রাউটার (Wireless Router): এটি ওয়াই-ফাই সিগনালের মাধ্যমে ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করে। মোবাইল, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট ইত্যাদি ডিভাইসগুলোকে তারহীনভাবে সংযোগ করতে সাহায্য করে।
  2. ওয়্যার্ড রাউটার (Wired Router): এটি ইথারনেট কেবল ব্যবহার করে ডিভাইসগুলোকে ইন্টারনেট বা স্থানীয় নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করে। প্রধানত কম্পিউটারের জন্য ব্যবহৃত হয়।
  3. কোর রাউটার (Core Router): এটি বড় বড় নেটওয়ার্কের মধ্যে ডাটা আদান-প্রদান করতে ব্যবহৃত হয়। ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার (ISP) এবং বৃহৎ প্রতিষ্ঠানে ব্যবহৃত হয়।

রাউটার কীভাবে কাজ করে?

রাউটার মূলত ডাটা প্যাকেটের আদান-প্রদানের মাধ্যমে বিভিন্ন নেটওয়ার্ক ও ডিভাইসকে সংযুক্ত করে। এটি কীভাবে কাজ করে তা নিচে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হলো:

১. ডাটা প্যাকেট গ্রহণ

কোনো ডিভাইস যখন ইন্টারনেট বা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ডাটা পাঠায়, তখন সেই ডাটা ছোট ছোট প্যাকেট আকারে ভেঙে যায়। রাউটার প্রথমে এই ডাটা প্যাকেটগুলি গ্রহণ করে।

২. গন্তব্য নির্ধারণ

প্রত্যেক ডাটা প্যাকেটে একটি গন্তব্য আইপি ঠিকানা (IP Address) থাকে। রাউটার সেই ঠিকানা পড়ে দেখে ডাটা কোন ডিভাইসে পাঠাতে হবে।

৩. রাউটিং টেবিল ব্যবহার

রাউটারের ভেতরে একটি “রাউটিং টেবিল” থাকে, যেখানে বিভিন্ন আইপি ঠিকানার তালিকা এবং কোন পথে সেই ঠিকানায় পৌঁছানো যাবে তা সংরক্ষিত থাকে। রাউটার এই টেবিল ব্যবহার করে ডাটার সঠিক পথ নির্ধারণ করে।

৪. ডাটা প্যাকেট ফরোয়ার্ড করা

রাউটার সঠিক গন্তব্য নির্ধারণ করার পর সেই ডাটা প্যাকেট নির্দিষ্ট ডিভাইস বা নেটওয়ার্কে পাঠিয়ে দেয়। এটি ওয়াই-ফাই বা ইথারনেট কেবলের মাধ্যমে হতে পারে।

৫. নেটওয়ার্ক ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ

রাউটার একাধিক ডিভাইসের মধ্যে ডাটা বিতরণ করে, ফলে নেটওয়ার্কে কনজেশন (জ্যাম) কম হয় এবং প্রতিটি ডিভাইস দ্রুতগতিতে সংযোগ পায়।

৬. নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি

রাউটার সাধারণত ফায়ারওয়াল ও নিরাপত্তা প্রটোকল ব্যবহার করে ডিভাইসগুলোর মধ্যে অবাঞ্ছিত প্রবেশ ও সাইবার আক্রমণ থেকে রক্ষা করে।

৭. নেটওয়ার্ক বিভাজন (Network Segmentation)

রাউটার বিভিন্ন নেটওয়ার্ক সেগমেন্ট তৈরি করে বিভিন্ন গ্রুপের ডিভাইসকে আলাদা করতে পারে, যা নিরাপত্তা এবং পারফরম্যান্স উন্নত করে।

এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে রাউটার ডাটা আদান-প্রদান, নেটওয়ার্ক পরিচালনা এবং নিরাপত্তা রক্ষা করে।

রাউটার (Router) কেনার আগে যেসব বিষয় জানা জরুরি

রাউটার কেনার আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবেচনা করা উচিত, যাতে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক ডিভাইসটি নির্বাচন করা যায়। নিচে রাউটার কেনার আগে জানা জরুরি কিছু বিষয় তুলে ধরা হলো:

১. ইন্টারনেট স্পিড ও ব্যান্ডউইথ সমর্থন

আপনার ইন্টারনেট প্যাকেজের স্পিড অনুযায়ী রাউটার বাছাই করুন। যদি আপনার ইন্টারনেট স্পিড বেশি হয়, তবে উচ্চ ব্যান্ডউইথ সমর্থন করে এমন রাউটার বেছে নিন।

২. রাউটারের প্রকার

রাউটারের প্রকার নির্ধারণ করুন—ওয়্যারলেস, ওয়্যার্ড, বা মেশ রাউটার। বড় বাড়ি বা অফিসের জন্য মেশ রাউটার ভালো, যা বিস্তৃত এলাকায় সিগনাল নিশ্চিত করে।

৩. ওয়াই-ফাই স্ট্যান্ডার্ড

নতুন প্রযুক্তি সমর্থন করে এমন রাউটার বেছে নিন, যেমন Wi-Fi 5 (802.11ac) বা Wi-Fi 6 (802.11ax)। এগুলো উচ্চ গতি ও উন্নত পারফরম্যান্স প্রদান করে।

৪. ব্যান্ড সংখ্যা

ডুয়াল-ব্যান্ড বা ট্রাই-ব্যান্ড রাউটার বেছে নিন, যা একাধিক ফ্রিকোয়েন্সিতে কাজ করে। এটি নেটওয়ার্ক কনজেশন কমায় এবং দ্রুত সংযোগ দেয়।

৫. কভারেজ এলাকা

রাউটারের কভারেজ এলাকা বিবেচনা করে কিনুন। বড় বাড়ি বা অফিসের জন্য উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন রাউটার বা মেশ সিস্টেম বেছে নিন, যা বৃহৎ এলাকায় সিগনাল পৌঁছাতে পারে।

৬. ইথারনেট পোর্ট ও ইউএসবি পোর্ট

কতটি ইথারনেট পোর্ট প্রয়োজন তা নির্ধারণ করুন। এছাড়া, প্রিন্টার বা স্টোরেজ ডিভাইস সংযোগের জন্য ইউএসবি পোর্ট রয়েছে কিনা সেটাও দেখুন।

৭. নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি ফিচার

নিরাপত্তার জন্য WPA3 এনক্রিপশন, ফায়ারওয়াল, এবং প্যারেন্টাল কন্ট্রোল সুবিধা রয়েছে কিনা তা যাচাই করুন। এগুলো আপনার নেটওয়ার্ককে নিরাপদ রাখতে সাহায্য করে।

৮. MU-MIMO এবং QoS প্রযুক্তি

MU-MIMO (Multi-User, Multiple-Input, Multiple-Output) সুবিধা থাকলে একাধিক ডিভাইস একসাথে সংযোগে ভালো পারফরম্যান্স পাবে। QoS (Quality of Service) ফিচার থাকলে নির্দিষ্ট ডিভাইসে বেশি ব্যান্ডউইথ বরাদ্দ করা যায়।

৯. রাউটারের ফার্মওয়্যার আপডেট

নিয়মিত ফার্মওয়্যার আপডেট সমর্থন করে এমন রাউটার কিনুন। এতে নিরাপত্তা ঝুঁকি কমবে এবং নতুন ফিচার পেতে সহজ হবে।

১০. বাজেট

আপনার বাজেট অনুযায়ী সেরা পারফরম্যান্স ও ফিচার সমৃদ্ধ রাউটার বেছে নিন। কম দামে বেসিক ফিচার পেতে পারেন, তবে উচ্চমানের রাউটারের জন্য কিছুটা বেশি খরচ করতে হতে পারে।

এই বিষয়গুলো বিবেচনা করে রাউটার কিনলে আপনি একটি উপযুক্ত ডিভাইস পেতে পারবেন, যা আপনার নেটওয়ার্কের প্রয়োজনীয়তা পূরণ করবে।

রাউটারের সুবিধা ও অসুবিধা

রাউটার ব্যবহারের কিছু সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে, যা জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। নিচে সেগুলো বর্ণনা করা হলো:

রাউটারের সুবিধা

  1. একাধিক ডিভাইস সংযোগ: রাউটার একই সাথে অনেক ডিভাইসকে ইন্টারনেট বা স্থানীয় নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করতে পারে, যেমন কম্পিউটার, মোবাইল, ট্যাবলেট, স্মার্ট টিভি ইত্যাদি।
  2. ওয়্যারলেস ইন্টারনেট: ওয়াই-ফাই রাউটার ব্যবহার করে আপনি তারবিহীনভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন, যা ডিভাইস ব্যবহারে স্বাধীনতা দেয় এবং কেবল ব্যবহারের ঝামেলা থেকে মুক্তি দেয়।
  3. নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি: আধুনিক রাউটারগুলোতে WPA3 এনক্রিপশন, ফায়ারওয়াল, এবং প্যারেন্টাল কন্ট্রোলের মতো নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকে, যা আপনার নেটওয়ার্ককে সাইবার আক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
  4. ডাটা শেয়ারিং: রাউটার ব্যবহার করে নেটওয়ার্কের মধ্যে সহজেই ডাটা, ফাইল, এবং প্রিন্টার শেয়ার করা যায়। এটি অফিস বা বাড়ির নেটওয়ার্কিংয়ের জন্য খুবই উপকারী।
  5. ব্যান্ডউইথ ম্যানেজমেন্ট: রাউটারের QoS (Quality of Service) ফিচার ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ডিভাইসে বেশি ব্যান্ডউইথ বরাদ্দ করা যায়, ফলে গেমিং, ভিডিও স্ট্রিমিং বা গুরুত্বপূর্ণ কাজের সময় ভালো সংযোগ পাওয়া যায়।
  6. নেটওয়ার্ক কনফিগারেশন সহজ: রাউটার ব্যবহারে নেটওয়ার্ক সেটআপ, আইপি অ্যাড্রেসিং এবং নেটওয়ার্ক ডিভাইস ম্যানেজমেন্ট সহজ হয়। এটি বাড়ি বা অফিসের নেটওয়ার্ক পরিচালনা সহজ করে।

রাউটারের অসুবিধা

  1. নেটওয়ার্ক কভারেজ সমস্যা: অনেক সময় রাউটারের ওয়াই-ফাই সিগনাল দূরবর্তী বা দেয়ালের পেছনে থাকা এলাকায় পৌঁছায় না। এটি কভারেজ সমস্যার সৃষ্টি করে, বিশেষ করে বড় বাড়ি বা অফিসে।
  2. নিরাপত্তা ঝুঁকি: রাউটারের সঠিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকলে, এটি হ্যাকিং বা সাইবার আক্রমণের ঝুঁকিতে পড়তে পারে। দুর্বল পাসওয়ার্ড, পুরোনো ফার্মওয়্যার ইত্যাদি নিরাপত্তা হুমকি তৈরি করতে পারে।
  3. নেটওয়ার্ক জ্যাম: অনেক ডিভাইস একই সাথে সংযোগ করলে ব্যান্ডউইথের সমস্যা হতে পারে, যার ফলে ইন্টারনেটের গতি কমে যায় বা নেটওয়ার্কের কার্যক্ষমতা কমে যায়।
  4. ব্যবহার ও সেটআপ জটিলতা: কিছু রাউটারের সেটআপ এবং কনফিগারেশন জটিল হতে পারে, বিশেষ করে যারা নেটওয়ার্কিংয়ে নতুন তাদের জন্য এটি চ্যালেঞ্জিং হতে পারে।
  5. দাম ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচ: উচ্চমানের রাউটার কেনার খরচ বেশি হতে পারে এবং সময়মতো ফার্মওয়্যার আপডেট বা সমস্যার সমাধান করতে অতিরিক্ত খরচ হতে পারে।
  6. ইন্টারনেট নির্ভরতা: রাউটারের কার্যকারিতা ইন্টারনেট কানেকশনের উপর নির্ভর করে। ইন্টারনেট সংযোগের সমস্যা হলে রাউটারের মাধ্যমে ডিভাইস সংযোগ বা ডাটা ট্রান্সফার করা যাবে না।

উপরোক্ত সুবিধা ও অসুবিধাগুলো বিবেচনা করে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক রাউটার নির্বাচন করতে পারেন।

জনপ্রিয় ১০ টি রাউটারের নাম

নিম্নে কিছু জনপ্রিয় রাউটার রয়েছে, যেগুলি বাজারে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় এবং ভাল পারফরম্যান্স প্রদান করে:

জনপ্রিয় ১০টি রাউটারের নাম:

  1. TP-Link Archer C7
    • জনপ্রিয় এবং দামের তুলনায় ভাল পারফরম্যান্স প্রদানকারী একাধিক ফিচারসহ রাউটার।
  2. Netgear Nighthawk R7000
    • গেমিং এবং স্ট্রিমিং-এর জন্য উপযুক্ত, উচ্চ গতি এবং শক্তিশালী সিগন্যাল কভারেজ সহ।
  3. Asus RT-AC88U
    • দুর্দান্ত পারফরম্যান্স, 8টি Ethernet পোর্ট এবং আধুনিক ওয়াইফাই প্রযুক্তি সমর্থিত।
  4. Linksys WRT3200ACM
    • উন্নত কাস্টমাইজেশন অপশন এবং শক্তিশালী নিরাপত্তা ফিচার সহ।
  5. Google Nest WiFi
    • সহজ সেটআপ, স্মার্টফোনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ এবং ভালো কভারেজ প্রদানকারী।
  6. D-Link DIR-882
    • ভালো রেঞ্জ এবং গতি প্রদানকারী, দ্বৈত ব্যান্ড সাপোর্টসহ।
  7. TP-Link Deco M9 Plus
    • ওয়াইফাই মেশ সিস্টেম, বাচ্চাদের জন্য কন্টেন্ট ফিল্টারিং এবং স্মার্ট হোম ইন্টিগ্রেশন সুবিধা।
  8. Netgear Orbi RBK50
    • উচ্চ গতি এবং ভাল কভারেজের জন্য মেশ সিস্টেম, বড় বাড়ি বা অফিসের জন্য উপযুক্ত।
  9. Asus RT-AX3000
    • Wi-Fi 6 সমর্থন করে, দ্রুত গতি এবং আধুনিক প্রযুক্তি সহ।
  10. Tenda AC10U
  • বাজেট ফ্রেন্ডলি এবং ভাল পারফরম্যান্স প্রদানকারী রাউটার, বিশেষ করে ছোট অফিস বা গৃহস্থালির জন্য।

এই রাউটারগুলির মধ্যে অনেকেই স্ট্রিমিং, গেমিং এবং বড় বাড়ির জন্য উপযুক্ত, এবং বিভিন্ন ধরনের ওয়াইফাই প্রযুক্তি (Wi-Fi 5, Wi-Fi 6) সমর্থন করে থাকে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top