কীবোর্ড হলো একটি ইনপুট ডিভাইস, যা অক্ষর, সংখ্যা এবং বিশেষ চিহ্ন প্রবেশের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি সাধারণত ওয়্যার্ড বা ওয়্যারলেস হতে পারে। আজকের আর্টিকেলে আমরা কীবোর্ড কি? কীবোর্ড পরিচিত এবং কিবোর্ড কত প্রকার ও কি কি? কি-বোর্ডের শর্টকাট ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করব।

কম্পিউটার কীবোর্ড কি? কিবোর্ড বলতে কী বুঝায়?
কীবোর্ড কি: কীবোর্ড হলো একটি ইনপুট ডিভাইস যা কম্পিউটার বা অন্যান্য ডিভাইসে তথ্য প্রবাহিত করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি সাধারণত কী বোর্ডে বিভিন্ন কী (চাবি) থাকে, যা অক্ষর, সংখ্যা, এবং বিশেষ চিহ্নের জন্য ব্যবহৃত হয়। কীবোর্ডের কিছু মূল অংশ হলো:
- অক্ষর কী: ইংরেজি বা অন্যান্য ভাষার অক্ষর প্রবেশ করার জন্য।
- সংখ্যা কী: সংখ্যা প্রবেশ করার জন্য।
- বিশেষ কী: যেমন শিফট, কন্ট্রোল, অল্ট, ফাংশন কী ইত্যাদি।
- ফাংশন কী: বিভিন্ন ফাংশন সম্পাদনের জন্য ব্যবহৃত হয় (F1, F2, ইত্যাদি)।
কীবোর্ড সাধারণত দুটি প্রধান প্রকারের হয়: ওয়্যার্ড (যে USB বা পোর্টের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়) এবং ওয়্যারলেস (যা ব্লুটুথ বা অন্যান্য প্রযুক্তির মাধ্যমে সংযুক্ত হয়)।
কিবোর্ড কত প্রকার ও কি কি?
কীবোর্ড মূলত কয়েক প্রকারে বিভক্ত করা হয়, যার মধ্যে কিছু প্রধান ধরনের হল:
- ওয়্যারড কীবোর্ড:
- USB কীবোর্ড: USB পোর্টের মাধ্যমে কম্পিউটারে সংযুক্ত হয়।
- PS/2 কীবোর্ড: পুরানো প্রযুক্তি, কিছু কম্পিউটারে পাওয়া যায়।
- ওয়্যারলেস কীবোর্ড:
- ব্লুটুথ কীবোর্ড: ব্লুটুথের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়, মোবাইল ও ট্যাবলেটের জন্য উপযুক্ত।
- রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি (RF) কীবোর্ড: একটি ডংলের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়।
- গেমিং কীবোর্ড:
- উচ্চ পারফরম্যান্স, লাইটিং এবং বিশেষ ফিচার নিয়ে ডিজাইন করা হয় গেমারদের জন্য।
- ম্যাক কীবোর্ড:
- অ্যাপল ডিভাইসের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা।
- ফ্ল্যাট কীবোর্ড:
- পাতলা ডিজাইন, ল্যাপটপের জন্য সাধারণ।
- ডিভাইস কীবোর্ড:
- ট্যাবলেট বা স্মার্টফোনের জন্য।
- মেকানিক্যাল কীবোর্ড:
- প্রতিটি কী-এর নিচে মেকানিক্যাল সুইচ থাকে, সাধারণত গেমার এবং লেখকদের মধ্যে জনপ্রিয়।
- মেমব্রেন কীবোর্ড:
- সাধারণত কম দামের, প্লাস্টিক মেমব্রেন ব্যবহার করে।
এগুলো ছাড়াও, কীবোর্ডে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য ও ডিজাইন থাকতে পারে যা ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুযায়ী নির্বাচন করা হয়।
কিবোর্ডে কয়টি কি আছে?
সাধারণ কিবোর্ডে ১০৪ বা ১০৫টি কি (keys) থাকে, যদিও কিবোর্ডের ধরন ও মডেলের ওপর নির্ভর করে কি-এর সংখ্যা ভিন্ন হতে পারে।
কিছু মূল অংশ হল:
- আলফানিউমেরিক কী: বর্ণমালা (A-Z) ও সংখ্যা (0-9)।
- ফাংশন কী: F1 থেকে F12 পর্যন্ত।
- নেভিগেশন কী: অ্যারো কী, হোম, এন্ড, পেজ আপ, পেজ ডাউন।
- নামপ্যাড: সংখ্যা প্রবেশের জন্য একটি পৃথক অংশ।
- মডিফায়ার কী: শিফট, কন্ট্রোল (Ctrl), অল্ট (Alt) এবং উইন্ডোজ কি (Windows Key)।
অতিরিক্ত কিছু মাল্টিমিডিয়া কি বা শর্টকাট কী থাকলে কিবোর্ডের কি সংখ্যা ১০৪ থেকে বেশি হতে পারে।
কিবোর্ডের ফাংশন কী কয়টি? Function key এর কাজ কি?
কিবোর্ডের ফাংশন কী সাধারণত ১২টি হয়, যা F1 থেকে F12 পর্যন্ত। প্রতিটি ফাংশন কী বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়, যেমন:
- F1: সাধারণত সাহায্য বা হেল্প মেনু খোলার জন্য।
- F2: ফাইল বা আইটেমের নাম পরিবর্তন করার জন্য।
- F3: অনুসন্ধান বা সার্চ করার জন্য।
- F4: শেষ ব্যবহৃত ফাইল খোলার জন্য বা অ্যাপ্লিকেশন বন্ধ করার জন্য (বিভিন্ন সফটওয়্যারে ভিন্ন ভিন্ন কার্যকলাপ থাকতে পারে)।
- F5: রিফ্রেশ বা পুনরায় লোড করার জন্য।
- F6: কিছু ক্ষেত্রে বিভিন্ন ট্যাবে নেভিগেট করার জন্য।
- F7: স্পেল চেক করার জন্য।
- F8: সিলেকশনের জন্য।
- F9: কিছু অ্যাপ্লিকেশনে ফাংশন চালানোর জন্য।
- F10: অ্যাপ্লিকেশন মেনু খোলার জন্য।
- F11: ফুল স্ক্রিন মোডে যাওয়ার জন্য।
- F12: ডেভেলপার টুলস খোলার জন্য (ব্রাউজারে)।
এই ফাংশন কী-এর কার্যকারিতা সফটওয়্যার অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে।
কীবোর্ডে কয়টি স্পেশাল পারপাস কী থাকে?
কিবোর্ডে সাধারণত কয়েকটি স্পেশাল পারপাস কী থাকে, যা বিভিন্ন কার্যকলাপের জন্য ব্যবহৃত হয়। সাধারণ স্পেশাল পারপাস কী-এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত:
- Esc (Escape): একটি কাজ বন্ধ করার জন্য বা মেনু থেকে বের হওয়ার জন্য।
- Print Screen: স্ক্রীনের ছবি তোলার জন্য।
- Scroll Lock: স্ক্রীনের স্ক্রলিং নিয়ন্ত্রণ করার জন্য (অনেক ক্ষেত্রে ব্যবহার হয় না)।
- Pause/Break: কিছু কার্যক্রম স্থগিত করার জন্য।
- Insert: নতুন তথ্য যোগ করার সময় বিদ্যমান তথ্য প্রতিস্থাপন করার জন্য।
- Home: কার্সরকে লাইনের শুরুতে নিয়ে যাওয়ার জন্য।
- End: কার্সরকে লাইনের শেষে নিয়ে যাওয়ার জন্য।
- Page Up: পৃষ্ঠা উপরে নেভিগেট করার জন্য।
- Page Down: পৃষ্ঠা নিচে নেভিগেট করার জন্য।
- Num Lock: নামপ্যাডের সংখ্যার ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য।
এছাড়া, বিভিন্ন কিবোর্ডে অতিরিক্ত স্পেশাল কী থাকতে পারে, যেমন মাল্টিমিডিয়া নিয়ন্ত্রণ কী (ভলিউম বাড়ানো/কমানো, মিউট, প্লে/পজ) ইত্যাদি।
আরও পড়ুন: মাউস কি? মাউসের কাজ কি? মাউস কোন ধরণের ডিভাইস?
কীবোর্ডের ৭টি বিশেষ কী কী?
কীবোর্ডের ৭টি বিশেষ কী হল:
- শিফট (Shift): বড় অক্ষর এবং বিশেষ চিহ্ন টাইপ করার জন্য।
- কন্ট্রোল (Ctrl): শর্টকাট কমান্ডে ব্যবহৃত হয়।
- অল্ট (Alt): বিভিন্ন ফাংশন চালাতে ও শর্টকাট তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়।
- মেট্রো (Windows Key): উইন্ডোজ মেনু খোলার জন্য বা কিছু বিশেষ শর্টকাটে।
- এস্কেপ (Esc): একটি কাজ বন্ধ করার বা মেনু থেকে বের হওয়ার জন্য।
- স্পেসবার (Spacebar): ব্যবধান (space) দেওয়ার জন্য।
- এন্টার (Enter): কমান্ড সম্পন্ন করা বা নতুন লাইন শুরু করার জন্য।
এই বিশেষ কীগুলি কীবোর্ডের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে।
কীবোর্ড আবিষ্কার করেন কে?
কিবোর্ডের পূর্বসূরি টাইপরাইটার ছিল, যা ১৮৭৩ সালে ক্রিস্টোফার লাথামের শোলস (Christopher Latham Sholes) এবং তার সহযোগীরা আবিষ্কার করেন। শোলসের তৈরি টাইপরাইটারে প্রথমবারের মতো কীবোর্ডের মতো ব্যবস্থা ছিল, এবং এটি আধুনিক কিবোর্ডের ডিজাইনের ভিত্তি স্থাপন করে। পরবর্তীতে, কম্পিউটার কিবোর্ড ডিজাইনও এই প্রাথমিক কিবোর্ড থেকে উন্নত হয়েছে।
কী বোর্ড এর ব্যবহার
কীবোর্ড হল একটি ইনপুট ডিভাইস, যা কম্পিউটার বা অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইসে বিভিন্ন তথ্য প্রবেশ করাতে ব্যবহৃত হয়। এর প্রধান ব্যবহারগুলি নিম্নরূপ:
১. লেখা প্রবেশ করানো (Typing Text)
- কীবোর্ড ব্যবহার করে আলফানিউমেরিক কীগুলির মাধ্যমে লেখালেখি করা হয়। এটি ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যারে বা বিভিন্ন টেক্সট ফিল্ডে লিখতে সহায়ক।
২. কমান্ড কার্যকর করা (Executing Commands)
- কীবোর্ড শর্টকাট ব্যবহার করে দ্রুত কিছু কাজ করা যায়, যেমন কপি (Ctrl + C), পেস্ট (Ctrl + V), এবং প্রোগ্রাম বন্ধ (Alt + F4)।
৩. নেভিগেশন (Navigation)
- কীবোর্ডের অ্যারো কী, পেজ আপ/ডাউন, হোম এবং এন্ড কীগুলি ব্যবহার করে টেক্সট বা পৃষ্ঠার মধ্যে নেভিগেট করা যায়।
৪. প্রোগ্রামিং (Programming)
- কীবোর্ড প্রোগ্রামারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এতে কোড লেখার সময় প্রতিটি কি ব্যবহৃত হয়।
৫. গেম খেলা (Gaming)
- কীবোর্ড গেম খেলার সময় কন্ট্রোলার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কিছু কীবোর্ডে গেমিংয়ের জন্য বিশেষ কী-ও থাকে।
৬. ফাংশন কার্যকর করা (Function Keys)
- F1 থেকে F12 ফাংশন কী ব্যবহার করে দ্রুত কিছু নির্দিষ্ট কাজ করা যায়, যেমন পৃষ্ঠা রিফ্রেশ করা (F5) বা প্রোগ্রাম বন্ধ করা (Alt + F4)।
৭. স্ক্রিনশট নেওয়া (Taking Screenshots)
- Print Screen কী দিয়ে সম্পূর্ণ স্ক্রীন বা সক্রিয় উইন্ডোর স্ক্রিনশট নেওয়া যায়।
৮. মাল্টিমিডিয়া নিয়ন্ত্রণ (Multimedia Control)
- কীবোর্ডে কিছু স্পেশাল কী থাকে যা দিয়ে গান বাজানো, থামানো, বা ভলিউম বাড়ানো-কমানোর কাজ করা যায়।
সার্বিকভাবে, কীবোর্ডের মাধ্যমে আমরা কম্পিউটারে তথ্য প্রবেশ করানো, নিয়ন্ত্রণ করা এবং নেভিগেট করার কাজগুলি দ্রুত এবং সহজে করতে পারি।
কিবোর্ড এর শর্টকাট
কীবোর্ড শর্টকাটগুলো কম্পিউটারে দ্রুত কাজ করার জন্য ব্যবহৃত হয়, যা আমাদের সময় বাঁচাতে সাহায্য করে। নিচে কিছু সাধারণ ও গুরুত্বপূর্ণ কীবোর্ড শর্টকাট দেওয়া হল:
১. সাধারণ কীবোর্ড শর্টকাট:
- Ctrl + C: কপি করার জন্য।
- Ctrl + V: পেস্ট করার জন্য।
- Ctrl + X: কাট করার জন্য।
- Ctrl + Z: পূর্বের কাজ ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য (Undo)।
- Ctrl + Y: পূর্বের কাজ পুনরায় করার জন্য (Redo)।
- Ctrl + A: সব কিছু সিলেক্ট করার জন্য।
- Ctrl + S: ফাইল সেভ করার জন্য।
- Ctrl + P: প্রিন্ট করার জন্য।
২. নেভিগেশনের জন্য:
- Alt + Tab: বিভিন্ন খোলা প্রোগ্রামের মধ্যে দ্রুত পরিবর্তন করতে।
- Alt + F4: বর্তমান উইন্ডো বা প্রোগ্রাম বন্ধ করতে।
- Windows + D: ডেস্কটপ দেখার জন্য।
- Ctrl + Esc: স্টার্ট মেনু খোলার জন্য।
- Windows + L: কম্পিউটার লক করার জন্য।
- Home: কার্সরকে লাইনের শুরুতে নিয়ে যাওয়ার জন্য।
- End: কার্সরকে লাইনের শেষে নিয়ে যাওয়ার জন্য।
৩. ব্রাউজার ব্যবহারের জন্য:
- Ctrl + T: নতুন ট্যাব খোলার জন্য।
- Ctrl + W: বর্তমান ট্যাব বন্ধ করার জন্য।
- Ctrl + Shift + T: বন্ধ হওয়া ট্যাব পুনরায় খোলার জন্য।
- Ctrl + L: অ্যাড্রেস বারে কার্সর নিয়ে যেতে।
- Ctrl + Tab: এক ট্যাব থেকে অন্য ট্যাবে যাওয়ার জন্য।
৪. টেক্সট ফরম্যাটিংয়ের জন্য:
- Ctrl + B: টেক্সট বোল্ড করার জন্য।
- Ctrl + I: টেক্সট ইটালিক করার জন্য।
- Ctrl + U: টেক্সট আন্ডারলাইন করার জন্য।
৫. স্ক্রিনশট নেওয়ার জন্য:
- Print Screen (PrtScn): সম্পূর্ণ স্ক্রিনের স্ক্রিনশট নেওয়ার জন্য।
- Alt + Print Screen: সক্রিয় উইন্ডোর স্ক্রিনশট নেওয়ার জন্য।
- Windows + Shift + S: স্ক্রীনের নির্দিষ্ট অংশের স্ক্রিনশট নেওয়ার জন্য।
৬. ডকুমেন্ট নেভিগেশনের জন্য:
- Ctrl + F: কোনো কিছু সার্চ করার জন্য।
- Ctrl + Right Arrow: পরের শব্দে যাওয়ার জন্য।
- Ctrl + Left Arrow: আগের শব্দে যাওয়ার জন্য।
- Ctrl + Up Arrow: আগের প্যারাগ্রাফে যাওয়ার জন্য।
- Ctrl + Down Arrow: পরের প্যারাগ্রাফে যাওয়ার জন্য।
৭. ফাইল ম্যানেজমেন্ট:
- Ctrl + N: নতুন ফাইল বা ফোল্ডার তৈরি করার জন্য।
- Ctrl + O: ফাইল ওপেন করার জন্য।
- Ctrl + Shift + N: নতুন ফোল্ডার তৈরি করার জন্য।
এই শর্টকাটগুলো আপনাকে দ্রুত এবং সহজে কাজ করতে সাহায্য করবে।
জনপ্রিয় ১০ টি কি-বোর্ডের নাম
নিচে জনপ্রিয় ১০টি কীবোর্ডের নাম উল্লেখ করা হলো, যেগুলো বিভিন্ন ধরণের কর্মক্ষেত্র এবং ব্যবহারকারীদের জন্য উপযোগী:
জনপ্রিয় ১০টি কীবোর্ডের নাম:
- Logitech K780 Multi-Device Wireless Keyboard
- একটি মাল্টি-ডিভাইস কীবোর্ড যা একাধিক ডিভাইসে একসাথে সংযোগ করা যায়। এটি ডেস্কটপ, ট্যাবলেট এবং মোবাইলের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
- Razer Huntsman Elite
- গেমিং কীবোর্ডের জন্য পরিচিত। এতে অপটিক্যাল সুইচ এবং RGB লাইটিং রয়েছে, যা গেমারদের জন্য একটি আদর্শ কীবোর্ড।
- Corsair K95 RGB Platinum
- এটি একটি প্রিমিয়াম গেমিং কীবোর্ড যা ম্যাক্রো কীগুলি এবং RGB লাইটিং সহ আসে। উচ্চ-মানের বিল্ড এবং সাশ্রয়ী সুইচের জন্য পরিচিত।
- Microsoft Sculpt Ergonomic Keyboard
- এটি একটি আরগনমিক কীবোর্ড, যা দীর্ঘ সময় ধরে টাইপ করতে সুবিধাজনক। বিশেষভাবে অফিস কাজের জন্য উপযোগী।
- Apple Magic Keyboard
- Apple ব্যবহারকারীদের জন্য ডিজাইন করা একটি স্লিম এবং স্টাইলিশ কীবোর্ড। এটি একটি ব্লুটুথ কীবোর্ড এবং MacBook বা iPad এর সাথে সহজে সংযুক্ত হতে পারে।
- Logitech MX Keys
- প্রফেশনালদের জন্য একটি প্রিমিয়াম কীবোর্ড। এটি কম্প্যাক্ট এবং খুবই আরামদায়ক, একাধিক ডিভাইসে সুইচ করতে পারা যায়।
- SteelSeries Apex Pro
- এটি গেমিং কীবোর্ড হিসেবে খুবই জনপ্রিয় এবং এতে থাকে অত্যন্ত রেসপন্সিভ কীগুলি। এটি গেমারদের জন্য একটি পছন্দের কীবোর্ড।
- HyperX Alloy FPS Pro
- গেমিং কীবোর্ড হিসেবে পরিচিত এবং এটি কমপ্যাক্ট ডিজাইনে তৈরি। এটি বিশেষ করে FPS গেমারদের জন্য উপযোগী।
- Keychron K4
- Keychron একটি জনপ্রিয় মেকানিক্যাল কীবোর্ড ব্র্যান্ড। K4 মডেলটি Mac এবং Windows ডিভাইসের জন্য খুবই উপযোগী এবং এটি ব্লুটুথ সমর্থন করে।
- Logitech G Pro X
- এটি একটি প্রফেশনাল গেমিং কীবোর্ড, যা কাস্টমাইজযোগ্য সুইচের মাধ্যমে গেমারদের জন্য একটি ফাইন কন্ট্রোল প্রদান করে।
এই কীবোর্ডগুলো তাদের বিভিন্ন ফিচার এবং বিশেষত্বের জন্য জনপ্রিয় এবং বিভিন্ন ব্যবহারকারীর প্রয়োজন অনুযায়ী নির্বাচন করা যায়।